প্রকাশিত হয়েছেঃ ডিসেম্বর ১০, ২০২৫ সময়ঃ ৯:৪৯ পূর্বাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।। 
ময়মনসিংহের ভালুকায় আইনের তোয়াক্কা না করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আবাসিক এলাকা, সরকারী পাকা রাস্তার পাশে এবং ফসলী জমিতে গড়ে উঠেছে ১৮ টি ইটভাটা। এসব ইটভাটায় সামাজিক বনায়নের কাঠ এনে ইটপুড়ানোর কাজে ব্যবহার হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়ার মতো না হলেও রহস্যজনক কারণে বেশ কয়েটিতে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে প্রশাসনের তেমন তৎপরতা নেই। ফলে মারাত্মক হুমকীর মুখে পড়েছে ফসলি জমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশ।
ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ (যা ১ জুলাই/২০১৪ থেকে কার্যকর) এ বলা হয়েছে, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে আধুনিক প্রযুক্তির অর্থাৎ জিগজ্যাগ ক্লিন, হাইব্রিড হফম্যান ক্লিন, বার্টিক্যাল শফট ক্লিন, টানেল ক্লিন বা অনুরুপ উন্নততর প্রযুক্তির পরিবেশ বান্ধব ইটভাটা স্থাপন করতে হবে। তাছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এক কিলোমিটারের মধ্যে, আবাসিক ও জনবসতি, সংরক্ষিত এলাকার বনভূমি এবং জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ইটভাটা করা যাবেনা এবং সরকারী বনাঞ্চলের সীমারেখা হতে দুই কিলোমিটার দুরত্বে করতে হবে। পরিবেশ অধিদপ্তর হতে ছাড়পত্র, জেলা প্রশাসকের অনুমোদন বা লাইসেন্স না নিয়ে ইটভাটা চালু করা যাবেনা। এই আইন অমান্য করলে কারাদন্ড ও অর্থদন্ডের বিধান রয়েছে।
আর এসব ইটভাটা তদারকি করার জন্য জেলা প্রশাসকের নির্দেশে স্থানীয় বনবিভাগ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিধান থাকলেও তাদের রহস্যজনক নিরবতার কারণে ভালুকার অধিকাংশ ইটভাটা মালিক এসব আইনের তোয়াক্কা না করে সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে ফসলী জমির টপসয়েল ব্যবহার করে দেদার তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে আশপাশ এলাকার আবাদি জমির উর্বরতা হ্রাস ও বিভিন্ন প্রজাতীয় ফলজ, বনজ গাছপালাসহ প্রাকৃতিক পরিবেশ হুমকীর সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উপজেলার ধলিয়া পলাশতলী গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, পলাশতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তরপাশ ঘেষে আনিছুর রহমানের রিফাত ব্রিক্স, সোহাগ খানের আলসাফা ও জালাল উদ্দিনের সেবা নামক লাইসেন্স বিহিন তিনটি ইটভাটা। আনিছুর রহমানের রিফাত ইটভাটার চারপাশে মজুদ করে রাখা হয়েছে কয়েক’শ মন লাকড়ি। চিমনী দিয়ে প্রচন্ড বেগে বের হচ্ছে ধোঁয়া। আর সেই ধোঁয়া পাশের ওই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০০ শতাধিক কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীসহ আশপাশের বসতি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার মেদুয়ারী গ্রামে অবস্থিত জাহিদ ব্রিক্স, বহুলী গ্রামে মিরাজ ব্রিকস, মেদিলা বাহিরপাথার খোরশেদ আলমের আলম ব্রিক্স, উরাহাটি গ্রামে সুরুজ তালুকদারের (টিএলআ ব্রিক্স) ইটভাটায় বিপুল পরিমান কাঠ মওজুদ অবস্থায় রয়েছে। এদিকে উপজেলার শান্তিগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত দীপ্তি একাডেমি উচ্চ বিদ্যালয়ের পিছনে ও শান্তিগঞ্জ-ধলীয়া পাকা রাস্তা ঘেষে ইয়াসিনের এমবিবি ও সুলতান মিয়ার এমআরএল ব্রিক্স গড়ে উঠেছে।
পলাশতরী গ্রামের লোকজন জানান, ইট পোড়ানোর কারণে সৃষ্ট কালো ধোঁয়া এবং উড়ে আসা ধুলাবালিতে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শাসকষ্টজনিত অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে, নষ্ট হচ্ছে বিদ্যালয়ের পাঠদানের পরিবেশ। তাছাড়া ইট ভাটার বিরুপ প্রভাবে আশপাশের এলাকায় ফলজ ও সবজিসহ কোনো ধরণের ফসলাদি ফলানো সম্ভব হচ্ছেনা।
এদিকে সরকারী কার্পেটিং রাস্তার ৫০০ মিটারের ভেতর ভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ হলেও ভালুকা উপজেলার ভায়াবহ গ্রামে ভালুকা সখিপুর সড়ক ঘেষে এবং আবাসিক ও ফসলি জমিতে ফোকাস অটো ব্রিক্স নামে একটি ইটভাটা পরিচালিত হয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে।
অভিযোগ রয়েছে, অধিকাংশ ইটভাটায় শিশু ও নারী শ্রমিক দিয়ে কাজ করানো হয়ে থাকে এমনকি ইট তৈরীতে ৬ থেকে ৭ ধরণের ডাইস ব্যবহার করা হয় এবং ইটের সাইজ ছোট-বড় করে প্রতিনিয়তই ক্রেতাদের সাথে প্রতারণা করা হয়ে থাকে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ইটভাটা মালিক জানান, ভালুকার কোন ভাটারই হালনাগাদ লাইসেন্স নবায়ন নেই। কিভাবে চলে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান, প্রতিটি ইটভাটা থেকে ভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারীকে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়ে থাকে। জেলা প্রশাসক ও বনবিভাগ থেকে শুরু করে প্রতিটি সেক্টর ম্যানেজ করে থাকেন উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির নেতারা। উরাহাটি মধুনী পাথারে গড়ে উঠা এমএমআর ব্রিক্সের মালিক মনো মিয়া জানান, ইউএনওসহ প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা তার ভাটা পরিরদর্শণ করে গেছেন এবং পরিবেশ থেকে ছাড়পত্রও দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ভালুকা আঞ্চলিক শাখার সদস্য সচিব কামরুল হাসান পাঠান কামাল জানান, উপজেলার বেশিরভাগ ইটভাটারই লাইসেন্স নেই। এমনকি তারা নিতিমালারও কোন তোয়াক্কা করছেন না। স্থানীয়ভাবে ইউএনও এবং বনবিভাগ তদারকি করলে হয়তো কিছুটা অনিয়ম দূর হতো।
ভালুকা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ও এমবিসি ভাটার মালিক আনিছুর রহমান সবুজ জানান, কয়টা ভাটা আছে বা কতোটার কাগজ ঠিক আছে, তা তার জানা নেই। তাছাড়া এসব তথ্য আমাদের একান্তই অভ্যন্তরীন বিষয়।
উপজেলা ইটভাটা তদারকি কমিটির সদস্য স্থানীয় রেঞ্জ কর্মকর্তা সাদিকুজ্জামান জানান, তাকে কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হলেও, তাকে কোন সময়ই ডাকা হয়নি। তাই তিনি এ ব্যাপারে কিছুই বলতে পারছেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ইটভাটা তদারকি কমিটির সদস্য মো: ফিরোজ হোসেন জানান, তিনি নতুন যোগদান করেছেন, খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে, যেসকল ভাটায় অনিয়ম পাওয়া যাবে বা লাকড়ি পোড়ানো হয়ে থাকে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় আইনের তোয়াক্কা না করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আবাসিক এলাকা, সরকারী পাকা রাস্তার পাশে এবং ফসলী জমিতে গড়ে উঠেছে ১৮ টি ইটভাটা। এসব ইটভাটায় সামাজিক বনায়নের কাঠ এনে ইটপুড়ানোর কাজে ব্যবহার হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়ার মতো না হলেও রহস্যজনক কারণে বেশ কয়েটিতে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এসব ইটভাটার বিরুদ্ধে প্রশাসনের তেমন তৎপরতা নেই। ফলে মারাত্মক হুমকীর মুখে পড়েছে ফসলি জমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশ।
ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ (যা ১ জুলাই/২০১৪ থেকে কার্যকর) এ বলা হয়েছে, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে আধুনিক প্রযুক্তির অর্থাৎ জিগজ্যাগ ক্লিন, হাইব্রিড হফম্যান ক্লিন, বার্টিক্যাল শফট ক্লিন, টানেল ক্লিন বা অনুরুপ উন্নততর প্রযুক্তির পরিবেশ বান্ধব ইটভাটা স্থাপন করতে হবে। তাছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এক কিলোমিটারের মধ্যে, আবাসিক ও জনবসতি, সংরক্ষিত এলাকার বনভূমি এবং জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ইটভাটা করা যাবেনা এবং সরকারী বনাঞ্চলের সীমারেখা হতে দুই কিলোমিটার দুরত্বে করতে হবে। পরিবেশ অধিদপ্তর হতে ছাড়পত্র, জেলা প্রশাসকের অনুমোদন বা লাইসেন্স না নিয়ে ইটভাটা চালু করা যাবেনা। এই আইন অমান্য করলে কারাদন্ড ও অর্থদন্ডের বিধান রয়েছে।
আর এসব ইটভাটা তদারকি করার জন্য জেলা প্রশাসকের নির্দেশে স্থানীয় বনবিভাগ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিধান থাকলেও তাদের রহস্যজনক নিরবতার কারণে ভালুকার অধিকাংশ ইটভাটা মালিক এসব আইনের তোয়াক্কা না করে সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে ফসলী জমির টপসয়েল ব্যবহার করে দেদার তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে আশপাশ এলাকার আবাদি জমির উর্বরতা হ্রাস ও বিভিন্ন প্রজাতীয় ফলজ, বনজ গাছপালাসহ প্রাকৃতিক পরিবেশ হুমকীর সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উপজেলার ধলিয়া পলাশতলী গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, পলাশতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তরপাশ ঘেষে আনিছুর রহমানের রিফাত ব্রিক্স, সোহাগ খানের আলসাফা ও জালাল উদ্দিনের সেবা নামক লাইসেন্স বিহিন তিনটি ইটভাটা। আনিছুর রহমানের রিফাত ইটভাটার চারপাশে মজুদ করে রাখা হয়েছে কয়েক’শ মন লাকড়ি। চিমনী দিয়ে প্রচন্ড বেগে বের হচ্ছে ধোঁয়া। আর সেই ধোঁয়া পাশের ওই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০০ শতাধিক কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীসহ আশপাশের বসতি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার মেদুয়ারী গ্রামে অবস্থিত জাহিদ ব্রিক্স, বহুলী গ্রামে মিরাজ ব্রিকস, মেদিলা বাহিরপাথার খোরশেদ আলমের আলম ব্রিক্স, উরাহাটি গ্রামে সুরুজ তালুকদারের (টিএলআ ব্রিক্স) ইটভাটায় বিপুল পরিমান কাঠ মওজুদ অবস্থায় রয়েছে। এদিকে উপজেলার শান্তিগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত দীপ্তি একাডেমি উচ্চ বিদ্যালয়ের পিছনে ও শান্তিগঞ্জ-ধলীয়া পাকা রাস্তা ঘেষে ইয়াসিনের এমবিবি ও সুলতান মিয়ার এমআরএল ব্রিক্স গড়ে উঠেছে।
পলাশতরী গ্রামের লোকজন জানান, ইট পোড়ানোর কারণে সৃষ্ট কালো ধোঁয়া এবং উড়ে আসা ধুলাবালিতে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শাসকষ্টজনিত অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে, নষ্ট হচ্ছে বিদ্যালয়ের পাঠদানের পরিবেশ। তাছাড়া ইট ভাটার বিরুপ প্রভাবে আশপাশের এলাকায় ফলজ ও সবজিসহ কোনো ধরণের ফসলাদি ফলানো সম্ভব হচ্ছেনা।
এদিকে সরকারী কার্পেটিং রাস্তার ৫০০ মিটারের ভেতর ভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ হলেও ভালুকা উপজেলার ভায়াবহ গ্রামে ভালুকা সখিপুর সড়ক ঘেষে এবং আবাসিক ও ফসলি জমিতে ফোকাস অটো ব্রিক্স নামে একটি ইটভাটা পরিচালিত হয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে।
অভিযোগ রয়েছে, অধিকাংশ ইটভাটায় শিশু ও নারী শ্রমিক দিয়ে কাজ করানো হয়ে থাকে এমনকি ইট তৈরীতে ৬ থেকে ৭ ধরণের ডাইস ব্যবহার করা হয় এবং ইটের সাইজ ছোট-বড় করে প্রতিনিয়তই ক্রেতাদের সাথে প্রতারণা করা হয়ে থাকে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ইটভাটা মালিক জানান, ভালুকার কোন ভাটারই হালনাগাদ লাইসেন্স নবায়ন নেই। কিভাবে চলে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান, প্রতিটি ইটভাটা থেকে ভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারীকে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়ে থাকে। জেলা প্রশাসক ও বনবিভাগ থেকে শুরু করে প্রতিটি সেক্টর ম্যানেজ করে থাকেন উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির নেতারা। উরাহাটি মধুনী পাথারে গড়ে উঠা এমএমআর ব্রিক্সের মালিক মনো মিয়া জানান, ইউএনওসহ প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা তার ভাটা পরিরদর্শণ করে গেছেন এবং পরিবেশ থেকে ছাড়পত্রও দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ভালুকা আঞ্চলিক শাখার সদস্য সচিব কামরুল হাসান পাঠান কামাল জানান, উপজেলার বেশিরভাগ ইটভাটারই লাইসেন্স নেই। এমনকি তারা নিতিমালারও কোন তোয়াক্কা করছেন না। স্থানীয়ভাবে ইউএনও এবং বনবিভাগ তদারকি করলে হয়তো কিছুটা অনিয়ম দূর হতো।
ভালুকা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ও এমবিসি ভাটার মালিক আনিছুর রহমান সবুজ জানান, কয়টা ভাটা আছে বা কতোটার কাগজ ঠিক আছে, তা তার জানা নেই। তাছাড়া এসব তথ্য আমাদের একান্তই অভ্যন্তরীন বিষয়।
উপজেলা ইটভাটা তদারকি কমিটির সদস্য স্থানীয় রেঞ্জ কর্মকর্তা সাদিকুজ্জামান জানান, তাকে কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হলেও, তাকে কোন সময়ই ডাকা হয়নি। তাই তিনি এ ব্যাপারে কিছুই বলতে পারছেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ইটভাটা তদারকি কমিটির সদস্য মো: ফিরোজ হোসেন জানান, তিনি নতুন যোগদান করেছেন, খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে, যেসকল ভাটায় অনিয়ম পাওয়া যাবে বা লাকড়ি পোড়ানো হয়ে থাকে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মোট পড়া হয়েছে: ১৮

