প্রকাশিত হয়েছেঃ জুলাই ২, ২০২৩ সময়ঃ ৪:১৭ অপরাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চক্ষু বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডাঃ মুস্তাফিজুর রহমানের (বসু মিয়া) সপ্তমমৃত্যুবার্ষিকী শনিবার (১ জুলাই) পালন করা হয়েছে। তিনি ভালুকা উপজেলার ধীতপুরইউনিয়নের ধলিয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত হেলিম খান পরিবারে ১৯৩৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেন।তিনিজীবনের শেষ দিন পর্যন্ত দুঃস্থ মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। অন্ধত্বের মাঝেআলো বিলিয়েছেন। গরিব রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু সেবা দেয়ার জন্য নিজের গ্রামে ১৯৮৬সালে প্রতিষ্ঠিত করেছেন ডাঃ মুস্তাফিজ দাতব্য চক্ষু হাসপাতাল।
তিনি নিজের নামে ১৯৮৬ সালেcharitable Eye hospital প্রতিষ্ঠা করেন। যাতে নামমাত্র মূল্যেগরীব ও দুস্থ রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু সেবা প্রদান করে আসছে। তিনি নিজ গ্রামে মায়ের নামেপ্রতিষ্ঠা করেন আজিমুননেছা বালিকা বিদ্যালয়। তিনি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির দ্বায়িত্বপালন করেন।এছাড়াও ধলিয়া বহুলী স্কুল কে কলেজে রুপান্তর করার পিছনে অগ্রনী ভূমিকাপালন করেন। তিনি ধলিয়া বহুলী স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।এছাড়াও তিনি এলাকার রাস্তা ঘাট,বিদ্যুৎ উন্নয়ন,কৃষি ব্যাংক, গ্রামের মানুষের স্বাস্থ্য সেবার জন্যকমিউনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ গ্রামের বহু উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন।
ডা: মুস্তাফিজুর রহমান ১৯৮৯ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন।তিনি ঢাকা ইসলামিয়া চক্ষুহাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দীর্ঘদিন সেবা দিয়েছেন। বাংলাদেশ আই কেয়ার সোসাইটিরFounder President ছিলেন। এছাড়াও নিজের নামে ঢাকার মিরপুরে ডাঃ মুস্তাফিজুর রহমানগ্লুকোমা চক্ষু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছেন।তিনি ২০১৪ সালের ১ জুলাই মৃত্যুবরন করেন।