প্রকাশিত হয়েছেঃ জুন ২৬, ২০২৫ সময়ঃ ৬:৩২ অপরাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।।
ময়মনসিংহের ভালুকা পৌর এলাকায় মাত্র ১০০ ফুট কাঁচা রাস্তার কারণে এই বর্ষায় হাটু পরিমাণ কাদা জমে থাকায় কয়েক হাজার মানুষকে প্রতিদিন ৩ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে এমন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পৌরসভার ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। কিন্তু কয়েকদফা জানানোর পরও এখনো কোনো কার্য্যকর পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়রা জানান, এক সময় ভালুকা পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড টিএন্ডটি রোড হতে মেগার মাঠ হয়ে সরু একটি এই পথ দিয়ে পায়ে হেটে বাজার, স্কুল, হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যাওয়া যেতো। কিন্তু অপর পাশে বড় একটি কাঁচা রাস্তা থাকলেও সংস্কার বা কার্পেটিং না হওয়ায় চলতি বর্ষায় হাটু পরিমাণ কাঁদা জমে মানুষের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পাশের সরু রাস্তা দিয়ে একটি রিকশা আসা যাওয়া করলে একজন মানুষ দাঁড়িয়ে থাকা বা চলাচল করারও সুযোগ নেই। এদিকে পাশে সংযোগ সড়কটি সংস্কার কিংবা নির্মাণ না হওয়ায় এখন বাধ্য হয়ে বড় একটি পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে তাদের। এতে করে সময়, শ্রম ও অর্থ তিনটিই ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত।
একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “রাস্তা থাকলে অটোরিকশায় ৩ মিনিটে পৌঁছানো যেত ভালুকা বাজার বা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়, কিন্তু এখন টিএন্ডটি রোড দিয়ে পৌরসভার থানামোড় ও ব্রীজ পেরিয়ে প্রায় ৩ কিলোমিটার ঘুরে ১৫ মিনিট সময় লাগে। ফলে বাচ্চাদের স্কুলে নেয়া-আনা কিংবা রোগী নিয়ে যাওয়া ভীষণ কষ্টকর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
বাসিন্দাদের দাবি, পৌর এলাকায় এমন ভোগান্তি দুর্ভাগ্যজনক। দ্রুত এই ১০০ ফুট রাস্তা নির্মাণ করে স্বাভাবিক চলাচলের ব্যবস্থা করে দিলে পৌরবাসির উপকার হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, খোঁজ নিয়ে পৌরবাসির দুর্ভোগ লাগবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ময়মনসিংহের ভালুকা পৌর এলাকায় মাত্র ১০০ ফুট কাঁচা রাস্তার কারণে এই বর্ষায় হাটু পরিমাণ কাদা জমে থাকায় কয়েক হাজার মানুষকে প্রতিদিন ৩ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে এমন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পৌরসভার ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। কিন্তু কয়েকদফা জানানোর পরও এখনো কোনো কার্য্যকর পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়রা জানান, এক সময় ভালুকা পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড টিএন্ডটি রোড হতে মেগার মাঠ হয়ে সরু একটি এই পথ দিয়ে পায়ে হেটে বাজার, স্কুল, হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যাওয়া যেতো। কিন্তু অপর পাশে বড় একটি কাঁচা রাস্তা থাকলেও সংস্কার বা কার্পেটিং না হওয়ায় চলতি বর্ষায় হাটু পরিমাণ কাঁদা জমে মানুষের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পাশের সরু রাস্তা দিয়ে একটি রিকশা আসা যাওয়া করলে একজন মানুষ দাঁড়িয়ে থাকা বা চলাচল করারও সুযোগ নেই। এদিকে পাশে সংযোগ সড়কটি সংস্কার কিংবা নির্মাণ না হওয়ায় এখন বাধ্য হয়ে বড় একটি পথ ঘুরে যেতে হচ্ছে তাদের। এতে করে সময়, শ্রম ও অর্থ তিনটিই ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত।
একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “রাস্তা থাকলে অটোরিকশায় ৩ মিনিটে পৌঁছানো যেত ভালুকা বাজার বা বাসস্ট্যান্ড এলাকায়, কিন্তু এখন টিএন্ডটি রোড দিয়ে পৌরসভার থানামোড় ও ব্রীজ পেরিয়ে প্রায় ৩ কিলোমিটার ঘুরে ১৫ মিনিট সময় লাগে। ফলে বাচ্চাদের স্কুলে নেয়া-আনা কিংবা রোগী নিয়ে যাওয়া ভীষণ কষ্টকর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
বাসিন্দাদের দাবি, পৌর এলাকায় এমন ভোগান্তি দুর্ভাগ্যজনক। দ্রুত এই ১০০ ফুট রাস্তা নির্মাণ করে স্বাভাবিক চলাচলের ব্যবস্থা করে দিলে পৌরবাসির উপকার হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, খোঁজ নিয়ে পৌরবাসির দুর্ভোগ লাগবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মোট পড়া হয়েছে: ৮
সর্বশেষ খবর
পূরনো খবর

শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | |
১ | ১৩ | ৪ | ১৫ | ১৬ | ১ | ৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২ | ৯ | ৩০ | ৩১ |