প্রকাশিত হয়েছেঃ এপ্রিল ২২, ২০২৫ সময়ঃ ৬:০৬ অপরাহ্ণ
ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি।।
ময়মনসিংহের ভালুকায় নারী সুদখোরের খপ্পরে পড়ে এক অসহায় দিনমজুর পরিবার দিশেহারা। ৫০ হাজার টাকা সুদে নিয়ে এখন ১২ লাখ টাকার চেক ডিজনারের মামলায় পড়েছেন। ওই অসহায় পরিবারটি এখন বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। ঘটনাটি উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামে।
ভূক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামের হতদরিদ্র ও দিনমজুর প্রতিবন্ধী মো: রফিক মিয়ার স্ত্রী পারভীন আক্তার কিছু টাকার দরকার পরলে প্রতিবেশি সুদখোর বিউটি আক্তারের ধারস্ত হন। পরে অপর এক প্রতিবেশিকে সাথে নিয়ে শতকরা ১০ টাকা সুদে অগ্রিম এক মাসের সুদ ৫ হাজার টাকা রেখে ৫০ হাজার টাকার স্থরে ৪৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন। কিন্তু কিছুদিন পর সুদখোর পাওনারদারকে ৫০ ভাগ সুদ দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। এর কিছুদিন পর তিনি ৫০ হাজার টাকার স্থলে ১২ লাখ টাকার দাবিতে আদালতে চেক ডিজনার মামলা করে দেন।
অসহায় পারভীন আক্তার বলেন, প্রতিবেশি বিউটি আক্তারের সাথে তার সুসম্পর্ক ছিলো এবং তারা উভয়েই একে অপরের বড়িতে আসা যাওয়া করে থাকেন। টাকা দরকার হওয়ায় তিনি শতকরা ১০ টাকা সুদে ৫০ হাজার টাকা হাওলাত নেন। কিন্তু তার অজান্তে বিউটি আক্তার তার চেক বই থেকে একটি পাতা গোপনে হস্তগত করে ১২ লাখ টাকা চেকদাবির মামলা করেন। যদিও চেকের পাতা না পাওয়ার ঘটনায় থানায় সাধারন ডায়েরী (নম্বর-১৪১৩) করেছেন। তার স্বামী একজন মানসিক প্রতিবন্ধী, কাজ কাম তেমন করতে পারেন না। এখন তার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার চেক দাবির মামলা করায়, তিনি এখন দিশেহারা। অনেকের দ্বারে দ্বারে ঘুরলেও কোন ফায়সালা পাচ্ছেন না।
প্রতিবেশি আব্দুর রফ ফকির, মফিজুল ইসলাম, রমজান আলী, কবির হোসেন, নজরুল ইসলাম, রুবেল মিয়াসহ এলাকার অনেকেই জানান, বিউটি আক্তারের কাছ থেকে কাছ থেকে পারভীন ১০ টাকা সুদে ৫০ হাজার টাকা নেয়ার কথা শুনেছেন। কিন্তু ওই মহিলা এমনই সুদখোর যে, ৫০ হাজার টাকার জন্য পারভীনের বিরুদ্ধে এখন ১২ লাখ টাকার চেক দাবির মামলা করে হয়রানী করছেন।
টাকা নেয়ার সময় সাথে থাকা জেসনারা খাতুন জানান, তিনি সাথে থেকে ৫০ হাজার টাকার এক মাসের সুদ ৫ হাজার টাকা অগ্রিম কেটে নিয়ে টাকাগুলো দিয়েছেন। কিন্তু বিউটি আক্তার এখন পারভীনের সাথে জুলুম করছেন। পারভীন ৫০ হাজার টাকা গুনে আনতে পারেন নাই বলে তাকে সাথে নিয়েছেন, একণ অহেতুক মিথ্যে ১২ লাখ টাকার মামলা করেছেন।
টাকা পাওনাদার বিউটি আক্তার জানান, তাকে খালি চেকের পাতা দিয়ে পারভীন তার কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছেন। ব্যাংকে গিয়ে দেখেন তার একাউন্ডে টাকা নেই, তাই তিনি মামলা করেছেন।
প্রতিবেশি সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হাশেম জানান, বিউটি আক্তার এলাকার একজন সুদখোর মহিলা। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ ব্যবসা করে আসছেন। তিনিও শুনেছেন পারভীন ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার চেক ডিজনার মামলা দায়ের, এটি মিথ্যাচারী ছাড়া আর কিছুনা।

ময়মনসিংহের ভালুকায় নারী সুদখোরের খপ্পরে পড়ে এক অসহায় দিনমজুর পরিবার দিশেহারা। ৫০ হাজার টাকা সুদে নিয়ে এখন ১২ লাখ টাকার চেক ডিজনারের মামলায় পড়েছেন। ওই অসহায় পরিবারটি এখন বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। ঘটনাটি উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামে।
ভূক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামের হতদরিদ্র ও দিনমজুর প্রতিবন্ধী মো: রফিক মিয়ার স্ত্রী পারভীন আক্তার কিছু টাকার দরকার পরলে প্রতিবেশি সুদখোর বিউটি আক্তারের ধারস্ত হন। পরে অপর এক প্রতিবেশিকে সাথে নিয়ে শতকরা ১০ টাকা সুদে অগ্রিম এক মাসের সুদ ৫ হাজার টাকা রেখে ৫০ হাজার টাকার স্থরে ৪৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন। কিন্তু কিছুদিন পর সুদখোর পাওনারদারকে ৫০ ভাগ সুদ দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। এর কিছুদিন পর তিনি ৫০ হাজার টাকার স্থলে ১২ লাখ টাকার দাবিতে আদালতে চেক ডিজনার মামলা করে দেন।
অসহায় পারভীন আক্তার বলেন, প্রতিবেশি বিউটি আক্তারের সাথে তার সুসম্পর্ক ছিলো এবং তারা উভয়েই একে অপরের বড়িতে আসা যাওয়া করে থাকেন। টাকা দরকার হওয়ায় তিনি শতকরা ১০ টাকা সুদে ৫০ হাজার টাকা হাওলাত নেন। কিন্তু তার অজান্তে বিউটি আক্তার তার চেক বই থেকে একটি পাতা গোপনে হস্তগত করে ১২ লাখ টাকা চেকদাবির মামলা করেন। যদিও চেকের পাতা না পাওয়ার ঘটনায় থানায় সাধারন ডায়েরী (নম্বর-১৪১৩) করেছেন। তার স্বামী একজন মানসিক প্রতিবন্ধী, কাজ কাম তেমন করতে পারেন না। এখন তার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার চেক দাবির মামলা করায়, তিনি এখন দিশেহারা। অনেকের দ্বারে দ্বারে ঘুরলেও কোন ফায়সালা পাচ্ছেন না।
প্রতিবেশি আব্দুর রফ ফকির, মফিজুল ইসলাম, রমজান আলী, কবির হোসেন, নজরুল ইসলাম, রুবেল মিয়াসহ এলাকার অনেকেই জানান, বিউটি আক্তারের কাছ থেকে কাছ থেকে পারভীন ১০ টাকা সুদে ৫০ হাজার টাকা নেয়ার কথা শুনেছেন। কিন্তু ওই মহিলা এমনই সুদখোর যে, ৫০ হাজার টাকার জন্য পারভীনের বিরুদ্ধে এখন ১২ লাখ টাকার চেক দাবির মামলা করে হয়রানী করছেন।
টাকা নেয়ার সময় সাথে থাকা জেসনারা খাতুন জানান, তিনি সাথে থেকে ৫০ হাজার টাকার এক মাসের সুদ ৫ হাজার টাকা অগ্রিম কেটে নিয়ে টাকাগুলো দিয়েছেন। কিন্তু বিউটি আক্তার এখন পারভীনের সাথে জুলুম করছেন। পারভীন ৫০ হাজার টাকা গুনে আনতে পারেন নাই বলে তাকে সাথে নিয়েছেন, একণ অহেতুক মিথ্যে ১২ লাখ টাকার মামলা করেছেন।
টাকা পাওনাদার বিউটি আক্তার জানান, তাকে খালি চেকের পাতা দিয়ে পারভীন তার কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছেন। ব্যাংকে গিয়ে দেখেন তার একাউন্ডে টাকা নেই, তাই তিনি মামলা করেছেন।
প্রতিবেশি সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হাশেম জানান, বিউটি আক্তার এলাকার একজন সুদখোর মহিলা। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ ব্যবসা করে আসছেন। তিনিও শুনেছেন পারভীন ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার চেক ডিজনার মামলা দায়ের, এটি মিথ্যাচারী ছাড়া আর কিছুনা।
মোট পড়া হয়েছে: ২৭
সর্বশেষ খবর
- গফরগাঁওয়ে পাঁচবাগে জামায়াতের দাওয়াতি জনসভা অনুষ্ঠিত
- গফরগাঁওয়ে অক্সফোর্ড একাডেমির বৃক্ষমেলা ও ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প
- মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ২৭ কোটি টাকার বালু জব্দ করলো প্রশাসন – কয়েক কোটি টাকার বালু হরিলুট
- গফরগাঁওয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মাঝে ষাড়/বকনা বাছুর ও উপকরণ বিতরণ
- গফরগাঁওয়ে চরআলগীর স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মামুন বেপারীর ইন্তেকাল