প্রকাশিত হয়েছেঃ মার্চ ২৯, ২০২৫ সময়ঃ ৫:৪৭ অপরাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ হওয়া তোফাজ্জল হোসেন হত্যা মামলা নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে শনিবার (২৯ মার্চ) ভালুকার সিডস্টোর বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মামলার বাদী ও যুবদল কর্মী মোহাম্মদ শরিফ।
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ শরিফ দাবি করেন, গত বছরের ৪ আগস্ট সন্ধ্যায় ভালুকার হবিরবাড়ি এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার এক শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালায় আ’লীগ, সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ হামলায় তোফাজ্জল হোসেন গুরুতর আহত হন এবং ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। তবে, নিহতের পরিবার হতদরিদ্র হওয়ায় ও ভয়ে মামলা করতে পারেনি। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে গত ২১ মার্চ তিনি নিজেই ভালুকা মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন (মামলা নম্বর ৩৬/২০২৫)।
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ শরিফ অভিযোগ করেন, ২৭ মার্চ ঢাকায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আ’লীগ নেতা হাজী রফিকুল ইসলামের ভাগিনা ও যুবলীগ নেতা মোঃ আবু সাঈদ সরকার বিএনপির স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছেন। মিথ্যা প্রচারণায় বিএনপির ভালুকা উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোরশেদ আলম ও যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামের নামও জড়ানো হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে এসবের সাথে বিএনপির কোন নেতা জড়িত নয়।
শরিফ বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেয় করতে এবং প্রকৃত দোষীদের আড়াল করতেই এ ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি আরো জানান, মিথ্যাচারের সমস্ত প্রমাণ তার কাছে রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ হওয়া তোফাজ্জল হোসেন হত্যা মামলা নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে শনিবার (২৯ মার্চ) ভালুকার সিডস্টোর বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মামলার বাদী ও যুবদল কর্মী মোহাম্মদ শরিফ।
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ শরিফ দাবি করেন, গত বছরের ৪ আগস্ট সন্ধ্যায় ভালুকার হবিরবাড়ি এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার এক শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালায় আ’লীগ, সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ হামলায় তোফাজ্জল হোসেন গুরুতর আহত হন এবং ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। তবে, নিহতের পরিবার হতদরিদ্র হওয়ায় ও ভয়ে মামলা করতে পারেনি। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে গত ২১ মার্চ তিনি নিজেই ভালুকা মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন (মামলা নম্বর ৩৬/২০২৫)।
সংবাদ সম্মেলনে মোহাম্মদ শরিফ অভিযোগ করেন, ২৭ মার্চ ঢাকায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আ’লীগ নেতা হাজী রফিকুল ইসলামের ভাগিনা ও যুবলীগ নেতা মোঃ আবু সাঈদ সরকার বিএনপির স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছেন। মিথ্যা প্রচারণায় বিএনপির ভালুকা উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোরশেদ আলম ও যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামের নামও জড়ানো হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। প্রকৃতপক্ষে এসবের সাথে বিএনপির কোন নেতা জড়িত নয়।
শরিফ বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেয় করতে এবং প্রকৃত দোষীদের আড়াল করতেই এ ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি আরো জানান, মিথ্যাচারের সমস্ত প্রমাণ তার কাছে রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
মোট পড়া হয়েছে: ১৬