প্রকাশিত হয়েছেঃ মার্চ ১৯, ২০২৫ সময়ঃ ১০:২২ অপরাহ্ণ
আসাদুজ্জামান ভালুকা (ময়মনসিংহ)।।
ময়মনসিংহের ভালুকায় ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের উপর দিয়ে পারাপার করা হচ্ছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ টনের মাটিভর্তি ডাম্পট্রাক। এতে যেকোন সময় বড় ধরণের দূর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসি। ঘটনাটি উপজেলার গোয়ারী-ভরাডোবা সড়কের উপর নির্মিত গিলাসাঙ্গুন ব্রীজের।
সরেজমিন স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আশির দশকে ভালুকার প্রথম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জুলহাসউদ্দিন তালুকদারের সময় নির্মিত হয়েছিলো উপজেলার গোয়ারী-ভরাডোবা কাঁচা সড়কের উপর গিলাসাঙ্গুন ব্রীজটি। পরে তা দ্ইু ইউনিয়নসহ আশপাশের বেশ কয়েক এলাকার জনসাধারণের চলাচলের জন্য প্রথমে সলিং ও পরে এলজিইডির তত্বাবধানে কার্পেটিং রাস্তায় পরিনত হয়। কিন্তু ব্রীজটি শুধুমাত্র ইট দিয়ে তৈরী হওয়ায় এমনকি আরসিসি বা কংক্রিট ব্যবহার না করার কারণে বহু আগেই তা ভারি যানবাহন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পরেছে। কিন্তু বিষয়টি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নজরে না আসায় এখনো এই ঝুঁকিপূর্ন ব্রীজটি দিয়ে বিভিন্ন এলাকার জনসাধারণসহ ছোট বড় যানবাহন এমনকি সম্প্রতি আশপাশ এলাকায় জলাশয় ভরাটের জন্য ডাম্পট্রাক দিয়ে মাটি আনা নেয়ার কাজ করা হচ্ছে।
সরেজমিন গিয়ে আরো দেখা গেছে, গোয়ারী এলাকায় প্রস্তাবিত উইন্ডি গ্রæপের কার্যক্রম চলছে। আর ওই কোম্পানীটি স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাধ্যমে গারোইলেরটেকের একাংশসহ গারোইল বিল ও দোইল্ল্যা বিলটি ভরাট করে চলেছেন এবং বেশির ভাগ মাটি আনা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ গিলাসাঙ্গুন ব্রীজটি দিয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এলাকাধিক ব্যক্তি জানান, একটি প্রভাবশালী মহল উঠতি বোরো ধানের ক্ষেত নষ্ট করে রাস্তা তৈরীল মাধ্যমে বিভিন্ন উচু টিলা কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ওই ব্রীজটি দিয়ে। স্থানীয় কৃষক ফজলুল হকের ১২ কাঠা ও রফিকুল ইসলামের ২ কাঠার উঠতি বোরো ধানের ক্ষেত নষ্টা করা হয়েছে ডাম্পট্রাক দিয়ে মাটি আনা নেয়ার রাস্তা নির্মাণে। এতে যেকোন সময় ওই ব্রীজটি ধ্বসে পড়ে আশপাশের কয়েক এলাকার মানুষের চমে ভোগান্তি পড়তে হবে। তারা ব্রীজটি রক্ষায় ও সংস্কারের জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছেন।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো: মাহফুজুর রহমান জানান, বিষয়টির ব্যাপারে তিনি ইউএনও স্যারের মাধ্যমে অবগত হয়েছেন। দুই একদিনের মধ্যে ওই ব্রীজের উপর ভারি যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হবে।
ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ জানান, উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলীকে ইতোমধ্যেই যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়েছে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের উপর দিয়ে পারাপার করা হচ্ছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ টনের মাটিভর্তি ডাম্পট্রাক। এতে যেকোন সময় বড় ধরণের দূর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসি। ঘটনাটি উপজেলার গোয়ারী-ভরাডোবা সড়কের উপর নির্মিত গিলাসাঙ্গুন ব্রীজের।
সরেজমিন স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আশির দশকে ভালুকার প্রথম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জুলহাসউদ্দিন তালুকদারের সময় নির্মিত হয়েছিলো উপজেলার গোয়ারী-ভরাডোবা কাঁচা সড়কের উপর গিলাসাঙ্গুন ব্রীজটি। পরে তা দ্ইু ইউনিয়নসহ আশপাশের বেশ কয়েক এলাকার জনসাধারণের চলাচলের জন্য প্রথমে সলিং ও পরে এলজিইডির তত্বাবধানে কার্পেটিং রাস্তায় পরিনত হয়। কিন্তু ব্রীজটি শুধুমাত্র ইট দিয়ে তৈরী হওয়ায় এমনকি আরসিসি বা কংক্রিট ব্যবহার না করার কারণে বহু আগেই তা ভারি যানবাহন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পরেছে। কিন্তু বিষয়টি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নজরে না আসায় এখনো এই ঝুঁকিপূর্ন ব্রীজটি দিয়ে বিভিন্ন এলাকার জনসাধারণসহ ছোট বড় যানবাহন এমনকি সম্প্রতি আশপাশ এলাকায় জলাশয় ভরাটের জন্য ডাম্পট্রাক দিয়ে মাটি আনা নেয়ার কাজ করা হচ্ছে।
সরেজমিন গিয়ে আরো দেখা গেছে, গোয়ারী এলাকায় প্রস্তাবিত উইন্ডি গ্রæপের কার্যক্রম চলছে। আর ওই কোম্পানীটি স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাধ্যমে গারোইলেরটেকের একাংশসহ গারোইল বিল ও দোইল্ল্যা বিলটি ভরাট করে চলেছেন এবং বেশির ভাগ মাটি আনা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ গিলাসাঙ্গুন ব্রীজটি দিয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এলাকাধিক ব্যক্তি জানান, একটি প্রভাবশালী মহল উঠতি বোরো ধানের ক্ষেত নষ্ট করে রাস্তা তৈরীল মাধ্যমে বিভিন্ন উচু টিলা কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ওই ব্রীজটি দিয়ে। স্থানীয় কৃষক ফজলুল হকের ১২ কাঠা ও রফিকুল ইসলামের ২ কাঠার উঠতি বোরো ধানের ক্ষেত নষ্টা করা হয়েছে ডাম্পট্রাক দিয়ে মাটি আনা নেয়ার রাস্তা নির্মাণে। এতে যেকোন সময় ওই ব্রীজটি ধ্বসে পড়ে আশপাশের কয়েক এলাকার মানুষের চমে ভোগান্তি পড়তে হবে। তারা ব্রীজটি রক্ষায় ও সংস্কারের জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছেন।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো: মাহফুজুর রহমান জানান, বিষয়টির ব্যাপারে তিনি ইউএনও স্যারের মাধ্যমে অবগত হয়েছেন। দুই একদিনের মধ্যে ওই ব্রীজের উপর ভারি যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হবে।
ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ জানান, উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলীকে ইতোমধ্যেই যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়েছে।
মোট পড়া হয়েছে: ৪২